পোশাক শিল্প নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের তদন্তে উদ্বেগের কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে দেশগুলো কীভাবে অবস্থান করে নিয়েছে, সেটি খতিয়ে দেখবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশন-ইউএসআইটিসি। তবে এতে উদ্বেগের কারণ নেই বলে জানিয়েছেন পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা। তবে এসব বিষয় তুলে ধরতে ইতিমধ্যে মার্কিন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে। তবে তদন্তে যেসব বিষয়ের কথা বলা হয়েছে, সেসব বিষয়ে ইতিমধ্যে বাংলাদেশের অনেক অগ্রগতি হয়েছে।
বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের মজুরি, ট্রেড ইউনিয়ন, কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তাসহ সামগ্রিক বিষয় মূল্যায়ণ করতে তদন্ত শুরু করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশন-ইউএসআইটিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে দেশগুলো কীভাবে অবস্থান করে নিয়েছে, সেটি খতিয়ে দেখবে এই সংস্থাটি। ১১ মার্চ এ বিষয়ে ওয়াশিংটনে শুনানি হবে। বাংলাদেশের পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান ভার্চ্যুয়ালি এ শুনানিতে অংশ নেবেন।
তবে এতে উদ্বেগের কারণ নেই বলে জানিয়েছেন পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা। তবে এসব বিষয় তুলে ধরতে ইতিমধ্যে মার্কিন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে। তবে তদন্তে যেসব বিষয়ের কথা বলা হয়েছে, সেসব বিষয়ে ইতিমধ্যে বাংলাদেশের অনেক অগ্রগতি হয়েছে।
পোশাক মালিকরা বলছেন, রিপোর্টে বাংলাদেশের বিষয়ে ভালো কথা থাকবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাণিজ্যে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। কারণ কোনোকালেই যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পায় না। আগামীতেও সম্ভাবনা নেই। তারপরও এই তদন্তের উদ্দেশ্য বুঝা যাবে শুনানির পর। কারণ তারা এখনও বিস্তারিত কিছু বলেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের এই তদন্ত কমিটি প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতির পাশাপাশি সরবরাহকারী দেশগুলোর মধ্যে কাঠামোগত পাথর্ক্যগুলোর সামগ্রিক মূল্যায়ন করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে বিজিএমইএ।