মোদীর কন্যাশিশু রক্ষা প্রকল্পের ৮০ ভাগ খরচই বিজ্ঞাপনে!

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ দুপুর ১২:৪৬, শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২১, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৮
ফাইল ফটো
ফাইল ফটো

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতে কন্যাশিশু রক্ষায় ২০১৫ সালে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ প্রকল্প শুরু করেছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু পরের তিন বছরে এ নিয়ে যতটা ঢাকঢোল পেটানো হয়েছে, ততটা কাজ হয়নি। দেখা গেছে, এই সময়টুকুতে বরাদ্দের প্রায় ৮০ শতাংশ অর্থই খরচ করা হয়েছে শুধু বিজ্ঞাপনের পেছনে।

 

ভারতের নারীকল্যাণ বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন জানাচ্ছে, ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ প্রকল্পে মোট ৪৪৬ কোটি ৭২ লাখ রুপি বরাদ্দ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তার ৭৮ দশমিক ৯১ শতাংশই খরচ হয়েছে সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিতে।

২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে মহাধুমধাম করে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেছিলেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, দেশটিতে লিঙ্গবৈষম্য কমানো এবং কন্যাভ্রূণ হত্যার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এই উদ্যোগ দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী।

কিন্তু শুরু থেকেই বিরোধীদের অভিযোগ ছিল, কাজের বদলে প্রচারণাই এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেলসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে ফলাও করে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ প্রকল্পের বিজ্ঞাপন দিয়েছে মোদী সরকার।

দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বর্ষের খরচ সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রকল্প বাস্তবায়নে যত খরচ হয়েছে, তার কয়েকগুণ বেশি ব্যয় হয়েছে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনে। আর এই খাতে খরচের হার বেড়েছে প্রতি অর্থবছরেই।

সূত্র: দ্য হিন্দু, আনন্দবাজার পত্রিকা

বিষয়ঃ ভারত

Share This Article

সফলভাবে দেশে এলো রূপপুরের জন্য ইউরেনিয়াম

সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রেই আছেন, গুজব প্রসঙ্গে আরাফাত

এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ

বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্প:ঝুপড়ি থেকে ফ্ল্যাট বাড়ির মালিক হবে সাড়ে চার হাজার পরিবার!

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন

বাংলাদেশ সফর করবেন সৌদি যুবরাজ

প্রশংসা কুড়িয়ে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প

সারা বিশ্বের কাছে শেখ হাসিনা প্রশংসিত : আইনমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের তিক্ততা সৃষ্টির চেষ্টা করছে কিছু গোষ্ঠী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারকারী দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ