অবশেষে খালে নিখোঁজ শিশু কামালের মরদেহ উদ্ধার

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ দুপুর ০১:০০, বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২১, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৮

চট্টগ্রামে নগরের ষোলশহরের চশমা খালে পড়ে নিখোঁজ শিশু কামালের খোঁজ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে ষোলশহর এলাকার মির্জা খাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ রবিউল নিশ্চিত করেছেন।

নিখোঁজ কামাল ষোলশহর স্টেশনে এলাকার মো. কাউসারের ছেলে। তারা ষোলশহর স্টেশন এলাকায় ফুটপাতে থাকতেন। কামাল চার ভাই বোনের মধ্যে সবার ছোট।

জানা যায়, সোমবার বিকাল ৪টার দিকে নিখোঁজ কামাল ও তার বন্ধু রাকিবকে নিয়ে চিটাগং শপিং কমপ্লেক্সের বিপরীতে ভূমি অফিসের সামনে চশমা খালে সাঁতার কাটতে গিয়ে ময়লাযুক্ত পানিতে ভেসে যায়। ওই সময় পানির স্রোতে কামাল ভেসে গেলেও দেওয়ালে ধাক্কা খেয়ে প্রাণে বেঁচে যায় তার বন্ধু রাকিব।

নিখোঁজের পর রাকিব বিষয়টি তার বাবাকে জানালে কামালের বাবা ভয়ে কাউকে না জানিয়ে কয়েক দফা নিজে খোঁজাখুজি করেও পাননি। ছেলেকে হারিয়ে রাত পার হয়ে সকাল হলেও কাউকে জানাতে সাহস করেননি হতভাগা বাবা।

সকালেও খোঁজাখুজি করে না পেয়ে ৭ ডিসেম্বর বিকাল ৩টার দিকে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের তিন ইউনিট উদ্ধার কাজ শুরু করে।

নিখোঁজ শিশু কামালের বাবা কাউসার বলেন, আমার ছেলে পত্রিকা বিক্রি করতো। আমার স্ত্রী মারা যাওয়ার পর চার সন্তানকে নিয়ে ষোলশহর স্টেশনের ফুটপাতে থাকতাম। আমরা গরীব মানুষ। দিনে রোজগার করে দিনে খায়। আমি ভয়ে কাউকে বলি নাই।

বিষয়ঃ বাংলাদেশ

Share This Article


আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

পর্দা উঠল প্যারিস অলিম্পিকের

আহতদের চিকিৎসা ও ভবিষ্যতের দায়িত্ব নিয়েছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

তিন সমন্বয়ককে আটকের কারণ জানালেন ডিবিপ্রধান হারুন

নাশকতাকারীরা যেন ঢাকা না ছাড়তে পারে সেই পরিকল্পনা করছে ডিএমপি

মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী

রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় নজিরবিহীন তাণ্ডব

কোটা সংস্কার আন্দোলনে মারা যাওয়াদের কারণ অনুসন্ধান করবে বিচার বিভাগীয় কমিশন

অচল দেশ সচল হয়েছে, সর্বমহলে প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা

আন্দোলন নিয়ে ভারত সরকারকে ‘নোট’ দিয়েছে ঢাকা : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

‘রাতেই বাসা-বাড়িতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু হতে পারে’

চার দফা না মানলে আট দফা নিয়ে কথা বলার সুযোগ নেই