ইসির ছাঁকনিতে আটকা অনেক হেভিওয়েট

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ০৯:৩০, সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০
  • মনোনয়নপত্র বাছাই শেষ হচ্ছে আজ 
  • বিলখেলাপি, ঋণখেলাপি, স্বাক্ষর জালিয়াতি, তথ্যে গরমিল
  • শিক্ষাসনদ জমা না দেওয়ায় মনোনয়ন বাতিল

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয়েছে গত ১ ডিসেম্বর থেকে। আজ ৪ ডিসেম্বর শেষ হচ্ছে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া। ইসির এ ছাঁকনিতে এরই মধ্যে ঝরে পড়েছেন বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী। 

তাদের মধ্যে রয়েছেন এমপি বিএইচ হারুন, মেজর (অব.) আবদুল মান্নান, মাহী বি চৌধুরী, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) আখতারুজ্জামান প্রমুখ। 

এছাড়াও মনোনয়নপত্র বাতিলের তালিকায় রয়েছেন বিভিন্ন দলের প্রভাবশালী নেতা ও বিনোদন জগতের তারকাও। তাদের মধ্যে কেউ বিল খেলাপি বা ঋণ খেলাপি, কেউবা শিক্ষাসনদ বা প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দেননি, কারো বিরুদ্ধে আবার ভোটারদের স্বাক্ষর জালিয়াতি বা তথ্যে গরমিলের অভিযোগ, কারো বা মামলার কারণে মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে অনেক প্রার্থীই সংসদীয় আসনের এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহকালে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন বলে নির্বাচন কর্মকর্তাদের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। এজন্য তাদের প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। 

তবে বাতিল হলেও সময় ফুরিয়ে যায়নি। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা আপিল করার সুযোগ পাবেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ও শুনানি চলবে ৬-১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর। অর্থাৎ ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে শেষ পর্যন্ত কারা ভোটের লড়াইয়ে টিকে থাকছেন।

যদিও মনোনয়নপত্র বাতিল ও বৈধ ঘোষণা নিয়ে বিভিন্ন মহলে বিরূপ মন্তব্য রয়েছে। নির্বাচন বর্জন করা বিএনপিসহ বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছে- সরকার যাকে চাইবে, সেই প্রার্থীই টিকে থাকবেন। অনেকে উদাহরণ টেনে বলেছেন, হঠাৎ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া মেজর (অব.) শাহজাহান ওমরের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। 

অথচ সেখানে বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত একাধিকবারের সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুনের (বিএইচ হারুন) মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তার মনোনয়নপত্র বাতিলের কারণ দেখানো হয়েছে- আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও শেষ পর্যন্ত দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বজলুল হক হারুনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

একইভাবে বিএনপির সঙ্গে দীর্ঘদিন আন্দোলনে থেকে সরকার পতনের ঘোষণা দেওয়া কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিমের মনোনয়নপত্র বৈধ করে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সালা উদ্দীন আহমদের প্রার্থিতা বাতিল করেছে ইসি। আন্দোলনের ভোল পাল্টে নির্বাচনমুখী হওয়ায় তাকে বিশেষ উপহার হিসেবে কোনো একটি আসন থেকে নির্বাচন করার সুযোগ দিতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন সরকারবিরোধীরা।

সারাদেশের জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া ও পেকুয়া) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী সালাহ উদ্দীন আহমদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তবে সেখানে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিমের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। ঋণখেলাপির অভিযোগে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সালাহ উদ্দীনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেছে ইসি।

এছাড়া এ আসনে স্বতন্ত্র হিসেবে দাখিল করা আরও চার প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত বর্তমান সংসদ সদস্য জাফর আলমসহ ১৩ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। জাফর আলমসহ আট প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

অন্যদিকে কক্সবাজার-২ (মহেশখালী ও কুতুবদিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিকসহ ৭ প্রার্থীর মধ্যে ৬ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। কেবল মহেশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে সদ্য পদত্যাগ করা শরীফ বাদশার মনোনয়নপত্র স্থগিত করা হয়েছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া ভোটার তালিকায় মৃত ব্যক্তির স্বাক্ষর থাকায় এটি বাদ করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা এ কে এম গালিভ খান। সৈয়দ নজরুল ইসলাম পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সৈয়দ নুরুল ইসলামের ভাই।

এদিকে নেত্রকোনা-৪ (মদন-মোহনগঞ্জ-খালিয়াজুরি) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী নব্বইয়ের গণআন্দোলনের নেতা শফী আহমেদ ও তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আল মামুন। নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা মো. মিসবাহুজ্জামান ও কৃষক লীগ নেতা মাজহারুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। বাতিলের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর ত্রুটিপূর্ণ, খেলাপি ঋণসহ নানাবিধ ত্রুটি।

নেত্রকোনার পাঁচটি সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। মোট ৩৬ জনের মনোনয়নপত্র যাচাইয়ের পর ৭ স্বতন্ত্রসহ ১৩ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। তারা ৫ থেকে ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে এ ব্যাপারে আপিল করতে পারবেন।

মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া ব্যক্তিরা হলেন- নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আফতাব উদ্দিন ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী ছমির উদ্দিন। নেত্রকোনা-২ (সদর-আটপাড়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত চন্দ্র সরকার, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী আমজাদ হোসেন ঠাকুর এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. মাজহারুল ইসলাম খান। নেত্রকোনা-৩ (কেন্দুয়া-আটপাড়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মতিন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী আসাদুজ্জামান খান ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী রিগ্যান আহমেদ।

বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় নেত্রকোনা-২ আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম খান ও খেলাপি ঋণ থাকায় নেত্রকোনা-৪ আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আল মামুনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। অন্য ১১ জনের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর ও মনোনয়নপত্রে ত্রুটি থাকায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

ঋণখেলাপির অভিযোগে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সালাহ উদ্দীনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এছাড়া এই আসনে স্বতন্ত্র হিসেবে দাখিল করা আরও চার প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসন থেকে বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী সংসদ সদস্য মাহী বি চৌধুরীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। ১১ প্রার্থীর মধ্যে তিনজনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।

মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া বাকি দুজন হলেন- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী মুহাম্মদ ফরিদ হোসেন ও আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবির।

মাহী বি চৌধুরী একটি প্রতিষ্ঠানের ঋণের জামিনদার ছিলেন। ওই প্রতিষ্ঠান ঋণ খেলাপি বলে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তথ্য দেওয়া হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবির এক ভাগ ভোটারের স্বাক্ষরের যে তালিকা দিয়েছিলেন, তাতে তথ্যের গরমিল ছিল। ফরিদ হোসেনের নামের প্রস্তাবকারী সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার নন। তাদের নির্বাচন কমিশনে আপিলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে। বাতিল হওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা হিসেবে মাহির জমা দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর তালিকায় ‘ভুয়া স্বাক্ষর’ পাওয়া গেছে।

বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। হলফনামাসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্রে স্বাক্ষর না করাসহ নানা ত্রুটির কারণে গতকাল তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকু-) আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন; যদিও তিনি দলের মনোনয়ন পাননি। মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দলীয় প্রধান স্বাক্ষরিত কাগজপত্র জমা দিতে না পারায় তার মনোনয়নপত্র বাতিলের আদেশ দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম। তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম আল মামুনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

পাবনা-২ (বেড়া-সুজানগর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী সংগীতশিল্পী ডলি সায়ন্তনীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। ক্রেডিট কার্ডসংক্রান্ত খেলাপি ঋণের কারণে তার মনোনয়নপত্রটি বাতিল করেছে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা।

কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) আখতারুজ্জামান রঞ্জনের মনোনয়ন বাতিল করেছেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। বাতিলের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- আখতারুজ্জামান হলফনামায় মামলা ও ব্যাংক ঋণের তথ্য গোপন করেছেন।

কিশোরগঞ্জ-১ সদর ও হোসেনপুর উপজেলা মিলিয়ে আসনটিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী করেছে বর্তমান সংসদ সদস্য সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপিকে। তিনি সৈয়দ নজরুল ইসলামের মেয়ে।

এই আসনে নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে প্রার্থী হন লিপির ভাই প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সামরিক সচিব মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ শাফায়েতুল ইসলাম ও বেসরকারি শিক্ষক অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ শরীফ আহাম্মদ সাদী। তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনে বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। তাকে ঋণ খেলাপির অভিযোগে বাতিল করা হয়েছে।

বিষয়ঃ বাংলাদেশ

Share This Article


‘রাতেই বাসা-বাড়িতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু হতে পারে’

‘রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে’

চার দফা না মানলে আট দফা নিয়ে কথা বলার সুযোগ নেই

প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

ইউনূসের বিবৃতি রাষ্ট্রবিরোধী

তালিকা হচ্ছে গা-ঢাকা দেওয়া আওয়ামী লীগ নেতাদের

আত্মগোপনে বিএনপি নেতা-কর্মীরা

কোটা পদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কার আনা এখন সময়ের দাবি: আরেফিন সিদ্দিক

আন্দোলনকারীদের থেকে ইতিবাচক বার্তা পেয়েছি: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

নিরাপত্তার স্বার্থে শিক্ষার্থীদের নিজগৃহে অবস্থানের অনুরোধ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

‘কোটা সংস্কার নিয়ে প্রয়োজনে সংসদে আইন পাস হতে পারে’

মহাসড়ক অবরোধ করে রাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ