আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় রোববার

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ১১:৫৩, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪২৮

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণার তারিখ রোববার (২৮ নভেম্বর) ধার্য করেছেন আদালত। এর আগে ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।

ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত এ রায় ঘোষণা করবেন।

সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর আবু আব্দুল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গত ২৪ অক্টোবর রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল যুক্তিতর্ক উপস্থাপনে পলাতক তিন আসামিসহ ২৫ জনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দাবি করেন। এ মামলায় মোট ৪৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত ১৯ জন এবং এর বাইরে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আরও ছয় জন জড়িত থাকার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জন ও এজাহারের বাইরে থাকা ছয় জনের মধ্যে পাঁচ জনসহ মোট ২২ আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পলাতক রয়েছেন তিনজন। অভিযোগপত্রে ৬০ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে এবং ২১টি আলামত ও আটটি জব্দ তালিকা আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে।

এজাহারে থাকা আসামিরা হলেন- মেহেদী হাসান রাসেল, অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মনিরুজ্জামান মনির, আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুল ইসলাম, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, মোর্শেদুজ্জামান জিসান ও এহতেশামুল রাব্বি তানিম।

এজাহারবহির্ভূত ছয় আসামি হলেন- ইশতিয়াক আহমেদ মুন্না, অমিত সাহা, মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত, এস এম মাহমুদ সেতু ও মোস্তবা রাফিদ।

পলাতক তিনজন হলেন- মোর্শেদুজ্জামান জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মোস্তবা রাফিদ। এদের মধ্যে প্রথম দুজন এজাহারভুক্ত।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যান বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই বছরের ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

পুলিশ পরে ২২ জনকে গ্রেফতার করে। এর মধ্যে আটজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাদের সবাই বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।

আবরার ফাহাদ বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি শেরে বাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন।

Share This Article

সফলভাবে দেশে এলো রূপপুরের জন্য ইউরেনিয়াম

সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রেই আছেন, গুজব প্রসঙ্গে আরাফাত

এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ

বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্প:ঝুপড়ি থেকে ফ্ল্যাট বাড়ির মালিক হবে সাড়ে চার হাজার পরিবার!

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন

বাংলাদেশ সফর করবেন সৌদি যুবরাজ

প্রশংসা কুড়িয়ে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প

সারা বিশ্বের কাছে শেখ হাসিনা প্রশংসিত : আইনমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের তিক্ততা সৃষ্টির চেষ্টা করছে কিছু গোষ্ঠী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারকারী দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ


চীন ও ভারতের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন সেনাপ্রধান

ডিএমপির নতুন কমিশনার হচ্ছেন হাবিবুর রহমান

সেই ছাত্রীকে নিয়ে এসেই স্থায়ী জামিন নিলেন মুশতাক

ব্যারিস্টার খোকনসহ ১৩ আইনজীবীর আগাম জামিন

ঢাকা মহানগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৭ কর্মকর্তা বদলি

খালেদা জিয়ার নাইকো দুর্নীতি মামলায় তিন বিদেশিকে সাক্ষ্য দেয়ার অনুমতি

আদিলুর-এলানের সাজার রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন বিদেশি পর্যবেক্ষক

অধিকারের সম্পাদক-পরিচালকের ২ বছর কারাদণ্ড

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ সেপ্টেম্বর

বিচার বিভাগকে রাজনীতির সঙ্গে জড়াবেন না

নাইকোর সাথে চুক্তি অবৈধের হাইকোর্ট রায় বহাল রেখে আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

বিএনপির এ্যানিসহ ৩ জনের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, ৯ জন কারাগারে