শ্রীপুরে ৭০ গাছে ১ হাজার ৪০০ কেজি কমলার ফলন

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ দুপুর ০২:১৪, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১০ পৌষ ১৪৩০

গাজীপুরের শ্রীপুরে রোপণের তিন বছরের মাথায় কমপক্ষে ১ হাজার ৪০০ কেজি কমলা উৎপাদন হয়েছে। দার্জিলিং জাতের ১০০ কমলা গাছে দ্বিতীয় বারের উৎপাদনে ভবিষ্যতে আরও বেশি ফলনের আশা করছেন চাষীরা। চারজন উদ্যোক্তা একত্রে দার্জিলিং জাতের ১০০ কমলা গাছ রোপণ করেছিলেন। সুমিষ্ট কমলার ফলনে খুশি চাষীরা। এছাড়াও ৫০টি চায়না মেন্ডারিং জাতের কমলা গাছের সব কটিতে কমপক্ষে ১০ কেজি করে উৎপাদন হয়েছে।

 

শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পশ্চিম সাতখামাইর গ্রামে কমলা বাগানের প্রবেশমুখে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা হলুদ ও সবুজ বর্ণের কমলা। প্রতি থোকায় কমপক্ষে ১০টি করে কমলা ঝুলে রয়েছে। দার্জিলিং জাতের কমলা আকারে বড়। মৌসুমের শেষদিকে হওয়ায় প্রায় প্রতিটি গাছে বিচ্ছিন্নভাবে শোভা পাচ্ছে দার্জিলিং জাতের কমলা। চায়না জাতের হলুদ সবুজ বর্ণের মেন্ডারিং কমলা থোকায় থোকায় ঝুলে গাছের ডালপালা নুইয়ে দিয়েছে। সারিবদ্ধভাবে দর্শণার্থীরা বাগানে প্রবেশ করে গাছ থেকে কমলা ছিঁড়ে খাচ্ছেন। নিজ দেশে নিজ হাতে কমলা ছিঁড়ে খাওয়া স্বপ্নের মতো বলে জানিয়েছেন অনেক দর্শণার্থী।

বাগানের উদ্যোক্তা চারজন হলেন ওয়ালিউল্লাহ বায়েজীদ, ফারুক আহমেদ, আবদুল মতিন ও আইনুল হক। শ্রীপুর উপজেলা সদর থেকে অথবা মাওনা চৌরাস্তা ওয়াপদা মোড় থেকে টেংরা গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সামান্য পূর্ব পাশে কমলা বাগানটি চোখে পড়ে। কমলা ছাড়াও বাগানে পাওয়া যায় বিভিন্ন জাতের আম, বলসুন্দরী বরই, সফেদা, জাম্বুরা ও ড্রাগন ফল।

বিষয়ঃ বাংলাদেশ

Share This Article