সময় ও খরচ কমিয়ে জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়াবে এসপিএম!

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ রাত ০৮:০৩, শনিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৩, ৭ মাঘ ১৪২৯

আমদানি করা জ্বালানি তেল জাহাজ থেকে দ্রুত ও কম খরচে খালাস করার জন্য মহেশখালী দ্বীপে গভীর সমুদ্রে ডাবল পাইপলাইনের সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) নির্মাণ করছে সরকার। ২০১৫ সালে শুরু হয়ে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে আগামী জুনে। এসপিএম চালু হলে তেল খালাসের সময় ও খরচ অবিশ্বাস্যরকম কমে আসার পাশাপাশি জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়বে।

 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১১ দিনে মাদার ভেসেল থেকে যে পরিমাণ জ্বালানি তেল খালাস করা যায়, সেই সময় কমে আসবে মাত্র ৪৮ ঘণ্টায়। পাইপলাইনে তেল পরিবহন হবে, লাইটার জাহাজের প্রয়োজন হবে না; পরিবহন খরচ বছরে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা কমার পাশাপাশি কমবে সিস্টেম লসও।

আমদানীকৃত ক্রুড অয়েল ও ফিনিশড প্রডাক্ট স্বল্প সমযে, স্বল্প খরচে এবং নিরাপদে খালাস করার জন্যই ডাবল পাইপলাইন বিশিষ্ট প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়। সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্পে চীনের সাড়ে ৪ হাজার কোটি আর বাকি টাকা বাংলাদেশ সরকার অর্থায়ন করেছে।

প্রকল্পের আওতায় ২২০ কিলোমিটার পাইপলাইন, ৬টি স্টোরেজ ট্যাঙ্ক, যা বাংলাদেশের তেল মজুদ সক্ষমতাকে নিয়ে যাবে নতুন উচ্চতায়। ৯০ একর জায়গায় তিনটি পরিশোধিত ও তিনটি অপরিশোধিত তেলের জন্য ট্যাংকার স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিটি পরিশোধিত ট্যাংকারের ধারণক্ষমতা ৫০ হাজার আর অপরিশোধিত ট্যাংকারের ৩০ হাজার ঘনমিটার।

Share This Article


বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা ও বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর

রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

‘নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশে উন্নীত করার চেষ্টা করা হচ্ছে’

ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী

র‌্যাবের গণমাধ্যম শাখার নতুন পরিচালক কমান্ডার আরাফাত

প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন

কাতারের কাছে দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি সহায়তা চায় বাংলাদেশ

নারীদের গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য নির্ধারণের সুপারিশ

চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ভোট ৫ জুন

প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ২৬ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী

পুলিশ শুধু আইনশৃঙ্খলায় নয়, মানবিকতায়ও নজির স্থাপন করেছে