সৌর ও বায়ু শক্তির ব্যবহারে দেশের সাশ্রয় ১২ ট্রিলিয়ন ডলার!
দেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং কয়লার মাধ্যমে। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইউরোপসহ সারাবিশ্বে জ্বালানী সংকট দেখা দেওয়ায় সবকটি দেশ সৌর ও বায়ু শক্তির মত নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের উপর জোর দেয়।
বাংলাদেশেও তেল-গ্যাসের সংকটের কারণে সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানী ব্যবহারে গুরুত্বারোপ করছে। এটির সঠিক ব্যবহারে ২০৫০ সাল নাগাদ দেশের ১২ ট্রিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্তমানে বায়ু বিদ্যুতের পাইলট প্রকল্প ফেনির সোনাগাজী থেকে ০.৯ মেগাওয়াট, কুতুবদিয়া থেকে আসে ০.২ মেগাওয়াট। ২০২৩ সালে চালু হতে যাওয়া কক্সবাজারের কমার্শিয়াল প্রকল্প থেকে ৬৬ মেগাওয়াট আর মংলা থেকে ৫৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।
এছাড়া সরকার এদিকে নজর দিলে ২০৩০ সালের মধ্যে উইনড টারবাইনের মাধ্যমে ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব বলে মনে করছেন টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ স্রেডার সাবেক চেয়ারম্যান মো. আলা উদ্দিন। সেক্ষেত্রে ২০৫০ সাল নাগাদ দেশের ১২ ট্রিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।