ভায়াগ্রা খেয়ে ৮০ বছরের বৃদ্ধের যৌন উত্তেজনা চরমে!

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ১০:২৩, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ২৯ ভাদ্র ১৪২৯

ভিটো কানগিনি নামে ওই বৃদ্ধ পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি যৌন অক্ষমতার সমস্যায় ভুগছিলেন। সেই কারণেই তিনি নিয়মিত যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির ওষুধ খেতেন।

 

রোম: তাঁর বয়স ৮০ । এই বয়সে তীব্র যৌন তাড়না শুরু হয়েছিল তাঁর।কিন্তু শারীরিক সক্ষমতা ছিল না। তাই যৌনতার আগে যৌন উদ্দীপক ওষুধ খেয়েছিলেন তিনি। খেয়ে সোজা চলে গিয়েছিলেন স্ত্রীয়ের ঘরে। যৌন তাড়না মেটাতে। কিন্তু তারপরেই ঘটে গেল আশ্চর্য ঘটনা। স্ত্রীয়ের সঙ্গে যা করলেন ওই বৃদ্ধ, তা দেখতে চমকে গেলেন পুলিশ থেকে স্থানীয়রা।

ভিটো কানগিনি নামে ওই বৃদ্ধ পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি যৌন অক্ষমতার সমস্যায় ভুগছিলেন। সেই কারণেই তিনি নিয়মিত যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির ওষুধ খেতেন। এ দিনও তিনি তাই খেয়েছিলেন। তাঁর স্ত্রী তাঁকে কথা দিয়েছিলেন, ওষুধ খাওয়ার পর তাঁর সঙ্গে যৌন মিলনে লিপ্ত হবেন। সেই মতো ওষুধ খেয়ে, তিনি স্ত্রীয়ের ঘরে গিয়েছিলেন। কিন্তু তার পরেই বেঁকে বসলে স্ত্রী।

স্ত্রী সেই সময়ে যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার বিষয়ে এক কথায় অস্বীকার করেন। ভিটোর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হতে চাননি তিনি। তাতেই খেপে গিয়েছিলেন ভিটো। সেই সময়ে তাঁদের মধ্যে ঝগড়াও শুরু হয়। ভিটো প্রতিনিয়ত স্ত্রী-কে দোষ দিতে থাকেন, বলতে থাকেন, স্ত্রী তাঁর বসের প্রতি কামাতুর। সেই কারণেই স্বামীর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হতে চান না তিনি। এই পরিস্থিতিতেই শেষে বিবাদ চরমে ওঠে।

পরের দিন সকালেও খুব স্বাভাবিক ব্যবহার করছিলেন ভিটো। স্বাভাবিক নিয়মে প্রাতঃরাশ খেয়েছিলেন, নিজের কুকুর নিয়ে বেড়াতেও বেরিয়েছিলেন। শেষে দুপুরের পর তিনি তাঁর প্রতিবেশীকে বলেন,  স্ত্রীকে খুন করেছেন তিনি। কিন্তু প্রতিবেশীরা এই বিষয়ে ঢুকতে চাননি। তার পর স্ত্রীয়ের বসকে ফোন করে ক্ষোভ উগড়ে দেন ওই বৃদ্ধ। সেই বসই শেষ পর্যন্ত ফোন করেন পুলিশে। পরে পুলিশ এসে উদ্ধার করে দেহ।

Share This Article